bangla sex vedio ,hot song,sex vedio,sex move

আহহ, গুদমারানী,খানকি মাগিরে

আহহ, গুদমারানী,খানকি মাগিরে
তাতাইয়ের একটা দিদিও ছিল তুলি। তুলির বয়স তখন সতের কি আঠারো হবে, সেই সময়ে যুগ এতটা উন্নত ছিল না, টিভি তো দুরের কথা, অনেক ঘরে তো কারেন্টও আসেনি। জীবন অনেক একঘেয়ে আর সময় কাটানোর জন্য খেলাধুলা করা ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।




তাতাই আর তার দিদি তুলি বেশির ভাগ সময়ে লুকোচুরি খেলা খেলত, তাতাইয়ের ছেলে বন্ধু থাকলেও তুলি তাকে মাঝে মাঝে নিজের সাথে রাখত, তাতাইয়ের মা কমলা ওকে পাড়ার অন্য ছেলেগুলোর সাথে সেরকম মিশতে দিত না, পাছে কোন বদগুণ ওর ছেলের মধ্যে ঢুকে না যায়।
তাতাইয়ের সাথে আরও বেশ কয়েকজন খেলতে আসত, তার মধ্যে আবার বেশিরভাগই মেয়ে, ওদের বয়স আবার তুলির মতই হবে।এমনিতে চার পাঁচজন মেয়ে আসত খেলতে কিন্তু ওদের মধ্যে তিনজনের নামই মনে আছে তাতাইয়ের। একজনের নাম আশা, একজনের নাম জলি আর একজনের নাম উমা।
দলে দুই ছেলেও ছিল, সম্পর্কে ওরা একে অপরের খুড়তুতো বা মাসতুতো ভাই হবে, ভালো নামটা মনে নেই, একজনকে ওরা ‘বিনু’ আর অন্যটাকে ‘সঞ্জু’ বলে ডাকত।
অন্য সাধারন দিনগুলোর মতনই ওরা সেদিন চোর পুলিশ খেলছিল, বেচারী আশাকে সেদিন চোর করা হয়েছিল, বাকিরা সবাই লুকোনোর জন্য দৌড়ে চলে গেলো, তাতাইও ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়ে একটা গুদামে একটা পেটির পিছনে লুকিয়ে পড়ল। ঠিক সেই সময়ে বিনু আর সঞ্জুও ওখানে চলে এল লুকোনোর জন্য। আর তাদের সাথে তাতাইয়ের দিদিও। তাতাই অইসময় পেটির পিছনে লুকিয়ে থাকার জন্য ওদের তিনজনের কেউ ওকে লক্ষ্য করল না। তাতাই আড়াল থেকে আড়চোখ ওদের দুজনের উপরে নজর রাখে, ওর তখন মেজাজ চড়ে গেছে, কত কষ্ট করে একটা লুকোনোর জায়গা সে খুঁজে পেয়েছে কিন্তু সেখানেও এত লোক চলে এলে তার খেলা তো পন্ড হয়ে যাবে। তবুও কোন আওয়াজ না করে সে ওদের তিনজনের উপরে নজর রাখতে থাকে। সঞ্জু ওর দিদির হাতটাকে ধরে রেখেছিল, তুলির পরনে একটা নীল রঙের ফ্রক, কোমরে বিনু নিজের হাত জড়িয়ে রেখেছিল। তুলি যেন একেবারে ওদের দুজনের সাথে চিপকে ছিল। তুলি এবার ফিস ফিস করে আস্তে করে সঞ্জুকে বলে, “যা না দরজাটা একটু ঠেকিয়ে দিয়ে আয়, যাতে কেউ হঠাৎ করে চলে আসতে না পারে।” সঞ্জু চলে গেলো দরজাটাকে সামলাতে। সঞ্জু যখন দরজাটা ভেজিয়ে দিচ্ছে সেই সময় তাতাই দেখে ওর দিদি তুলি হঠাৎ করে বিনুর পজামার ভিতরে থেকে ওর বাড়াটাকে বের করে আনছে। লম্বায় বেশ খানিকটা বড়ই ছিল বিনুর বাড়াটা। গুদামে এমনিতে আলো বেশ কিছুটা কমই, তবুও ঘুলঘুলি দিয়ে যতটা আলো আসছে, সেই আলোতেই অবাক হয়ে তাতাই দেখে ওর দিদি আবার একটু ঝুঁকে গিয়ে, নিজের মুখটা বিনুর কোমরের কাছে নিয়ে যাচ্ছে।
চোখের সামনে যে ব্যাপারগুলো ঘটে চলেছে, কিছুতেই সেগুলো তাতাইয়ের মাথায় ঢুকছে না। এটা আবার কি ধরনের খেলা খেলছে ওরা? বেচারা তাতাই! ও কিকরে জানবে বড়রা কিরকমে খেলা খেলতে ভালোবাসে?যাই হোক, ততক্ষনে তুলি নিজের মুখে বিনুর বাড়ার মুন্ডিটা পুরে নিয়েছে, আস্ত আস্তে ললিপপের মত মাথাটাকে নিয়ে লালা দিয়ে ভেজাচ্ছে।

No comments:

Post a Comment