নিলা বৌদির নষ্ট কথা |
আমি যখন ক্লাশ সেভেন থেকে এইটে উঠলাম তখন
স্কুল বন্ধের মদ্ধ্যে কুচবিহারে বড়দির বাড়ি যাবার সিদ্ধান্ত হোল। মা,
ছোড়দি, বড়দা আর আমি। পঞ্জিকা দেখে বাবা দিন ঠিক করে দিলো। আমরা সুভ লগ্নে
বেরিয়ে পরলাম। সেখানে পৌছতে বেশ রাত য়েছিল। দিদিতো আমাদের
দেখে
কি যে খুশি তা আর বলে বোঝানো সম্ভব নয় একবার মাকে জড়িয়ে ধরে আবার ছোড়দিকে
আবার আমাকে ধরে কান্না। আনন্দের বন্যা বয়ে গেল। জামাই বাবু ধমকে উঠলেন কি
ব্যাপার ওদের চান খাবারের জোগার করবে নাকি হাউ মাউ করলেই চলবে। জামাই
বাবুর এক বৌদি আছে সেখানে দাদা চাকরিতে বদলি হয়ে দিল্লি গেছে তিন মাস আগে।
সেই বৌদি এগিয়ে এসে বলল আহা ঠাকুরপো তুমি অমন করোনাতো আমি দেখছি কত দিন
পরে বেচারি মা ভাই বোনদের পেয়েছে অমনতো হবেই আমি দেখছি তুমি ভেবোনা। আসেন
মাসিমা বলে মাকে চান ঘর দেখিয়ে দিল মা বের হবার পর আমরা একে একে সবাই চান
করে ফুল বাবু হয়ে বসেছি সেই বৌদি রান্নার জোগাড়ে ব্যাস্ত দিদি আগেই তাকে
সাহায্য করার জন্যে গেছে। রান্না বান্না হয়ে গেলে ডাক এলো জামাই বাবু
আমাদের নিয়ে খেতে বসল। ওই পরব শেষ হতেই অনেক রাত হয়ে গেছে এবার শোবার
পালা। কার কোথায় হয়েছে জানিনা মানে সে রাত্রে দেখিনি। তবে আমার জায়গা হল
বৌদির সাথে।আমি এইটে উঠলেও আমার গাও গতর তেমন বাড়েনাই ছোট খাট গড়নের হালকা
পাতলা দেহ সেই জন্যেই মনে হয় আমাকে বৌদির সাথে দিতে কারো কিছু মনে হয় নাই
বৌদিও আপত্তি করে নাই। বিশাল বাড়ি তার দোতলায় এক কোনের ঘরে বৌদি একা থাকে
কোন ছেলে পুলে নাই। এই হল বোউদি নীলা বৌদি। ছোট্ট মানুষ সারা দিনের
ক্লান্তি, রাতে শোবার পর সাথে সাথেই ঘুম। রাতে কোথায় কার সাথে ঘুমিয়েছি
কিছুই দেখি নাই মানে বোউদি আমাকে সাথে করে নিয়ে এসে বিছানা দেখিয়ে বলেছিলো
এইযে বিছানা তুমি শুয়ে পর। আমি শুয়ে পরেছিলাম বৌদি কখন এসেছে বা এসেছিলো
কিনা কিছুই জানিনা। সকালে ঘুম ভাংলো তবুও উঠতে ইছছা হলনা শুয়ে রইলাম। আমার
মনে আছে তখনো বৌদিকে বিছানায় দেখি নাই আমি একাই ছিলাম ঘরেও আর কেউ ছিলনা।
বেশ কিছু সময় পর নিচতলা থেকে দিদির ডাক শুনলাম কিরে সুধাঙ্গশু উঠেছিস আয়
দাদা হাতমুখ ধুয়ে নে নাস্তা খাবি। বিছানা থেকে উঠে দারিয়েছি আর আমার হাফ
প্যান্টটা নিচে পরে গেল লজ্জা পেলাম, এদিক সেদিক দেখে টেনে উঠিয়ে লক্ষ
করলাম বোতামগুলি খোলা অবাক হলাম, এমন হল কি ভাবে কখনতো এমন হয়নাই। যাক
ব্যাপারটা তেমন গুরুত্ব দিলামনা। নিচে যেয়ে সকালের কাজ করম সেরে দিদির
কাছে গেলাম দিদি আমাকে ছোট্ট শিশুর মত প্রায় কোলে বসিয়ে নিজ হাতে মুখে
তুলে নাস্তা খাইয়ে দিল, দিদি সেই যে বিয়ের পর ভারত চলে গেছে আর দেখা হয়
নাই।জামাই বাবুর সাথে মটর বাইকে করে তার দোকানে গেলাম, নতুন জায়গা ভিন্ন
দেশ ভিন্ন সব কিছু। খুব আগ্রহ নিয়ে দেখছি ঘুরছি বেরাছছি আনন্দ পাছছি,
জামাই বাবুর সাথে অনেক ঘুরলাম বেরালাম। রাতের খাওয়া দাওয়া হয়ে গেছে অনেক
আগে নিচ তলায় বসে গল্প গুজব হল দিদি মা বলল যা তুই সুয়ে পর গিয়ে টো টো
করেছিস ঘুম পাছছে যা, দিদিই বলল বৌদি তুমি ওকে নিয়ে রেখে আসবে, চল বলে
আবার বৌদি সাথে করে এনে ঘরে ঢুকিয়ে দিয়ে বলল যাও তুমি শোও আমি আসছি। আমি
শোবার একটু পর টের পেলাম বৌদি এসে শূয়েছে তারপর আর কিছু মনে নেই। স্বপ্নে
দেখছি কে যেন আমার লিংগ ধরে টানছে, মনে হয় ঘুম ভেঙ্গে গেল দেখি পাশে বৌদি
নেই বাইরে থেকে আসা মৃদু আলোয় দেখলাম বৌদি আমার ঘুমন্ত লিংগটা চুসছে আর
গোরার লোমে বাচ্চাদের যেমন আদর করে তেমনি আদর করছে আমার প্যান্ট হাটু
পরযন্ত নামানো। এখন আমি গত রাতের প্যান্ট খোলার রহসয় অনুমান করলাম। আমার
ওটা তখন প্রায়ই দারাতে দেখেছি আবার একা একাই শান্ত হয়ে যেত কিন্তু কেন
দারায় আবার কি করেই শান্ত হয় তা বুঝতাম না, গোরায় লোম গজিয়েছে কেমন যেন
একটু গন্ধ হয়েছে যা আগে ছিলো না। আমার বেস ভালোই লাগছে ওটা চুসলে যে এতো
ভালো লাগে তা আগে কখন দেখিনি। বৌদি আরাম করে চুসছে। যখন লোমের গোরায় হাত
রাখে তখন সরিরটা একটু কাপন দিছছে মনে হল, সে অন্য ধরনের অনুভুতি তবে বেস
উপভোগ্য ভালোই লাগছে আমি ঘুমের মত পরে রইলাম বউদির যাতে কোন অসুবিধা না হয়
সরিরটাকে সেই ভাবে পজিশন করে দিলাম। উনি এবার সুবিধা পেয়ে সম্পুরন
লিঙ্গগটা মুখে ভরে আরো জোরে জোরে চুসছে এক হাত দিয়ে বিচির থলি নারছে। আমি
কোন কিছুর সাথে তুলনা হয়না এমন একটা পুলক অনুভব করছি। জিব দিয়ে তালুর সাথে
চেপে ধরছে কখন মারির দাতের ফাকে ফেলে হালকা কামর দিছছে আবার সামনের দুই
পাটির দাত দিয়ে একেবারে গোরায় হালকা কামর দিছে সে এক শৈল্পিক কৌশল, এমন
ঘটনা আগে কখন ঘটেনাই একে বারে সম্পুরন নতুন এক অভিজ্ঞ্যতা আরামের আবেসে
আমার চোখ খুলতে পারছিনা নিশ্চল নিশ্চুপ শুধু উপভোগ করছি। ক্রমে ক্রমে লিংগ
দারাছছে, যতই দারাছছে আমার পুলক যেন ততই বারছে জানিনা এভাবে কতসময় চলবে।
বৌদি এবারে লিংগটা ছেরে দিয়ে বসে তার ব্লাউজ খুলে ফেলল আমি চোখ মিটমিট করে
দেখছি। ব্লাউজের নিচে বড় দুইটা আপেলের মত দেখলাম। এক হাত দিয়ে আমার একটা
হাত উঠিয়ে তার সেই নরম আপেলের উপর নারছে আঙ্গুলে ধরে সে আপেলের গায়ে
কিসমিসের মত কি যেন সেখানে রেডিও যেমন করে টিউনিং করে সেই ভাবে করছে আর
অন্য হাত দিয়ে আমার লিংগ নারছে, আস্তে আস্তে কি সুন্দর করে নারছে আমিতো
সুখে আনন্দে পুলকে মরি মরি অবস্থা। দুইটা আপেলেই এমন করে টিউনিং করে আমার
হাত ছেরে দিয়ে আবার লিংগ চুসতে শুরু করল। ততক্ষনে আমার লিংগ একেবারে
পুরোপুরি দারিয়ে পরেছে তবে এখন আর সমপুরন লিংগ মুখে ঢুকাতে পারছেনা অরধেকটা
নিয়েই চুসছে। আমি তখন গভির ঘুমে একথা প্রমান করার জন্য উনি যেদিকে বসে
আছে সেই বাম দিকে কাত হতে চাইলাম ডান পা আর ডান হাত উঠিয়ে কাত হয়েছি উনি
আমাকে কাত হতে দিয়ে সরে গেল কিন্তু আমি এই সুখ ছারতে রাজি না আবার কি ভাবে
শুরু করা যায় ভেবে একটু পরেই বিপরিত দিকে কাত হতে চাইলাম উনি আমাকে ওদিকে
ঘুরতে দিলো না। আমাকে চিত করেই সেট করে নিলো আগে যেমন ছিলাম। এই বার আসল
খেলা শুরু। আমার লিংগ তখন দারানো। বৌদির পা আমার মাথার দিকে হাটু ভাজ করে
কাত হয়ে তার বাম কনুইতে ভর দিয়ে আবার ডান হাতে লিংগ নারলো কতক্ষন তারপর
লিংগটা মুখে ভরে নিয়ে আমার বাম হাত তার পেটিকোটের ভিতরে নিয়ে তার যৌণ কেশে
নারাচারা করে কিসের ভিতর যেন একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিল আমি শুধু আঠালো
পিছছিল রসে ভেজা আর গড়ম অনুভব করলাম এবং ওখানেও যে লোম থাকে তা জানা
ছিলোনা বলে অবাক হলাম। একটু পর বৌদি আমার মুখের কাছে এসে আমার চোখ দেখে
নিশ্চিত হল যে আমি এখনো ঘুমে। আবার আমার খারা লিংগ একটু টিপে টুপে উনি
আমার কোমরের দুই পাশে দুই পা দিয়ে আমার লিংগ ধরে আস্তে আস্তে বসে লিঙ্গটা
ধিরে ধিরে ওইযে পিছছিল ভেজা যেখানে আঙ্গুল দিয়েছিলো তার ভিতর ঢুকিয়ে দিল।
ওহহহহহ সে যে কি সুখ, এতোক্ষন যা হয়েছে তার চেয়ে অনেক অনেক অনেক হাজার
হাজার গুন বেশি, লিংগে যে এতো সুখ আছে তা কি জানা ছিল, আমি সহ্য করতে না
পেরে আমার কোমরটা একটু উপরে তুলে দিলাম আর বৌদি নিচু হয়ে আমাকে বুকে চেপে
ধরলেন একটু পরে আবার ছেরে দিয়ে উঠে দুই হাত আমার কাধের পাশে ভর দিয়ে কোমড়
দুলিয়ে দুলিয়ে আমার লিংগটা একবার একটু বের করে আবার একটু ধাক্কা দিয়ে
ভিতরে ঢোকায় এইরকম অনেকক্ষন ভরে চলল এর পর দেখলাম আমার শ্বাস প্রশ্বাস ঘন
হয়ে আসছে, আমার ভয় করছে কি হল আমি কি মরে যাছছি, লিংগটা সাঙ্ঘাতিক শক্ত
হয়ে এলো আর বৌদি তখন আরো জোরে উপর নিচ করছে। আমার লিঙ্গে কাপন শুরু হল ধক
ধক ধক ধক করছে আর আমার কোমোড়টা আবারো আগের মত একটু উচু হয়ে গেল, আমি আমাকে
নয়ন্ত্রন করতে পারছিনা, সে যে অসম্ভব রকমের একটা অনুভুতি কেমন সুখ সে কথা
কি বলব সে ধরনের সুখ কখন পাইনি। লিংগ কাপতে কাপতে আস্তে আস্তে কেমন যেন
নিস্তেজ হয়ে এলো আর সেটাকে খারা করতে পারছিনা। বৌদি তখন আমাকে ছারেনাই।
যখন লিংগটা একেবারে নেতিয়ে পরল তখন বৌদি যেখানে ভরে দিয়েছিল সেখান থেকে
বের হয়ে এলো তখন বৌদি আমাকে ছেরে আমার পাসে সুয়ে পরল। আবার একটু পর উঠে
বাথরুমে গিয়েছিল।আমার ঘুম আসছিলনা কৌতহল হল লিঙ্গে হাত দিয়ে ওই রকম পিছছিল
অনুভব হল প্রস্রাব করতে গিয়ে দেখি আমার পুরো লিংগটাই ভিজে গিয়েছিল এখন
শুকিয়ে যাছছে বেশি করে পানি দিয়ে ধুয়ে এসে আবার শুয়ে পরলাম। কাছেই কোথাও
ঘন্টা বাজল রাত দুইটা। শুয়েই আছি মৃদু শব্দে বৌদির নাক ডাকছে আমার দিকে
কাত হল একটু পর আমকে চেপে ধরল আমিও মনে হয় তখনি ঘুমিয়ে পরেছিলাম।