
মিলি কাল যে পোষাকে
ছিল তা আমার মতো
সুযোগ সন্ধানী দুলাভাইয়ের জন্য লোভনীয় ছিল। আমি
সারাক্ষন ভাবছিলাম কী পরেছে ওটা। বাইরে
কামিজ ঠিক আছে, কিন্তু
ভেতরে কী।
কী
এমন জিনিস ভেতরে পরেছে
যাতে ওর দুধগুলো এমন
তুলতুলে লাগছে। তুলতুলে
ঠিকই কিন্তু দুল দুল
করে দুলছে না।
বুকের সাথে তুলতুল করে
লেগে আছে। ভোতা
টাইপের হয়ে আছে, তার
মানে ব্রা পরে নি। মেয়েরা
ব্রা না পরলে স্তনদুটো
ভোতা হয়ে থাকে।
মিলির ভোতা স্তন দেখতে
আমার ভালো লাগছিল।
নাকটা ডুবিয়ে দিতে ইচ্ছে
হয় এমন দুধে।
বাসায় ঢোকার সাথে সাথে
জড়িয়ে ধরে ইচ্ছে করছিল
বলি, তোমার দুধ খাবো
এখন। মিলি
আমাকে দেখে খুশীতে লাফ
দিল। কিন্তু
বাবা মা আছে সামনে
কী করবে। আমি
চা খেতে খেতেও ভাবছিলাম
সে কথা, কী পরেছে
ভেতরে। হঠাৎ
মনে পড়লো, আমার বউ
ওর সাথে কিছু ব্রা
বদলাবদলি করেছে, কিছু ব্রা
শেমিজ আমার বউয়ের বড়
হয়, সেগুলো মিলিকে দিয়ে
দিয়েছে, কারন মিলির দুধ
বড় বড়। তারই
একটা গেন্জী শেমিজ পরেছে
মিলি বোধহয়। ওই
শেমিজগুলো পরলে দুধগুলো ভোতা
দেখায়। মিলির
দুধের সাইজ বড় বলে
ঠেলে বাইরে চলে এসেছে। আমি
ছাদে চলে গেলাম।
কিছুক্ষন পর মিলিও এল। ছাদে
কথা বলতে বলতে এদিক
সেদিক হাটছি। মিলি
পাশে পাশে। হড়বড়
করে কথা বলছে।
আমি ছাদের অন্ধকার কোনে
চলে গেলাম। মিলিও
পিছুপিছু এল। আমি
ছাদের দেয়ালঘেষে দাড়ালে মিলি সামনে
এগিয়ে আসতে গিয়ে হোচট
খেল। ওড়না
পরে গেল। আমার
সামনে বিরাট দুটি কমলা। জলছে
যেন কামিজের ভেতর থেকে।
কামনায় আমার ধোন টাইট
হয়ে গেল প্যান্টের ভেতর। ফুলে
বেরিয়ে আসতে চাচ্ছে।
মিলি ওড়না বুকে দিলনা
আর। রশিতে
ঝুলিয়ে রাখলো। ফোলা
ফোলা কামিজ নিয়ে দুধের
প্রদর্শনী আমার সামনে।
খপ করে ধরতে ইচ্ছে
হলো, কিন্তু অজুহাত তো
লাগবে। বললাম
-ওমা তোমার এই জামাটা আগে দেখিনি তো? কবে কিনেছো?
-এটা অনেক আগের, পুরোনো হয়ে গেছে
-একদম পুরোনো হয়নি।তোমাকে এটাতে টাটকা লাগছে আরো
-তাই কিন্তু দেখছেন না কিরকম টাইট হয়ে গেছে
-টাইট বলেই তো তোমার সৌন্দর্যটা আরো ভালো লাগছে, ফিগারের সৌন্দর্যটা দারুন ফুটে উঠেছে
-যাহ আপনি বাড়িয়ে বলেন সবসময়
-সত্যি বলছি। তবে তুমি আজকে ব্রা পরোনি বোঝা যাচ্ছে
-কী করে বুঝলেন
-বলবো?
-বলেন
-কিছু মনে করবে না তো?
-না
-আজকে তোমার বুক দুটো তুলতুলে লাগছে
-আপনি একটা ফাজিল
-এবং ইচ্ছে করে ধরে দেখতে, কেমন তুলতুল
-কেউ যদি আসে?
-আসবে না, আসো এদিকে
আমি আর সংকোচ না করে সরাসরি হাত দিলাম ওর দুধে। সত্যি তুলতুলে। দুইহাতে দুটো ধরলাম, তারপর ফ্রী স্টাইলে টিপতে লাগলাম। নরম দুধ। একেবারে তুলতুলে, আগে কখনো এত তুলতুলে লাগেনি। টাইট লাগতো। আজ বেশী তুলতুলে। সামনা সামনি টিপতে টিপতে ওকে ঘুরিয়ে পেছন থেকে ধরলাম দুধ দুটো। এবার ওর পাছাটা আমার শক্ত ধোনের উপর। পাছায় ঠাপ মারা শুরু করলাম দুধ ঠিপতে টিপতে। ইচ্ছে হলো ছাদের উপর ফেলে শালীকে চুদে চুদে রক্তাক্ত করে দেই। কিন্তু সময় কম। আজকে ঠাপ মেরেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। তবু দেয়ালের সাথে ওকে চেপে ধরে পাছায় ঠাপ মেরে গেলাম অনেক্ষন। কামিজের উপর দিয়ে দুধের উপর কামড় দিলাম হালকা। নাক ডুবিয়ে রাখলাম। জিহবা দিয়ে চাটলাম। একবার কামিজ শেমিজের নীচ দিয়ে দুধ একটা ধরে কচলালাম, কিন্তু শালী বললো সুড়সুড়ি লাগছে। হাত বের করে পাছায় দিলাম, পাছাটা নরম। পাছা ঠিপে ঠিপে আরাম নিলাম। শালীর পাছা বেশ ভারী। একদিন নেংটো করে খেতে হবে সুযোগ আসুক। পাছার উপর আবারো ঠাপানো শুরু করলাম, করতে করতে হঠাৎ চিরিক চিরক করে মাল বের হয়ে গেল অঙ্গ দিয়ে। প্যান্ট ভিজে গেছে। মহা সমস্যা, ওকে বলা লজ্জার। তাড়াতাড়ি ওকে ছেড়ে দিয়ে নেমে গেলাম ছাদ থেকে।
-ওমা তোমার এই জামাটা আগে দেখিনি তো? কবে কিনেছো?
-এটা অনেক আগের, পুরোনো হয়ে গেছে
-একদম পুরোনো হয়নি।তোমাকে এটাতে টাটকা লাগছে আরো
-তাই কিন্তু দেখছেন না কিরকম টাইট হয়ে গেছে
-টাইট বলেই তো তোমার সৌন্দর্যটা আরো ভালো লাগছে, ফিগারের সৌন্দর্যটা দারুন ফুটে উঠেছে
-যাহ আপনি বাড়িয়ে বলেন সবসময়
-সত্যি বলছি। তবে তুমি আজকে ব্রা পরোনি বোঝা যাচ্ছে
-কী করে বুঝলেন
-বলবো?
-বলেন
-কিছু মনে করবে না তো?
-না
-আজকে তোমার বুক দুটো তুলতুলে লাগছে
-আপনি একটা ফাজিল
-এবং ইচ্ছে করে ধরে দেখতে, কেমন তুলতুল
-কেউ যদি আসে?
-আসবে না, আসো এদিকে
আমি আর সংকোচ না করে সরাসরি হাত দিলাম ওর দুধে। সত্যি তুলতুলে। দুইহাতে দুটো ধরলাম, তারপর ফ্রী স্টাইলে টিপতে লাগলাম। নরম দুধ। একেবারে তুলতুলে, আগে কখনো এত তুলতুলে লাগেনি। টাইট লাগতো। আজ বেশী তুলতুলে। সামনা সামনি টিপতে টিপতে ওকে ঘুরিয়ে পেছন থেকে ধরলাম দুধ দুটো। এবার ওর পাছাটা আমার শক্ত ধোনের উপর। পাছায় ঠাপ মারা শুরু করলাম দুধ ঠিপতে টিপতে। ইচ্ছে হলো ছাদের উপর ফেলে শালীকে চুদে চুদে রক্তাক্ত করে দেই। কিন্তু সময় কম। আজকে ঠাপ মেরেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। তবু দেয়ালের সাথে ওকে চেপে ধরে পাছায় ঠাপ মেরে গেলাম অনেক্ষন। কামিজের উপর দিয়ে দুধের উপর কামড় দিলাম হালকা। নাক ডুবিয়ে রাখলাম। জিহবা দিয়ে চাটলাম। একবার কামিজ শেমিজের নীচ দিয়ে দুধ একটা ধরে কচলালাম, কিন্তু শালী বললো সুড়সুড়ি লাগছে। হাত বের করে পাছায় দিলাম, পাছাটা নরম। পাছা ঠিপে ঠিপে আরাম নিলাম। শালীর পাছা বেশ ভারী। একদিন নেংটো করে খেতে হবে সুযোগ আসুক। পাছার উপর আবারো ঠাপানো শুরু করলাম, করতে করতে হঠাৎ চিরিক চিরক করে মাল বের হয়ে গেল অঙ্গ দিয়ে। প্যান্ট ভিজে গেছে। মহা সমস্যা, ওকে বলা লজ্জার। তাড়াতাড়ি ওকে ছেড়ে দিয়ে নেমে গেলাম ছাদ থেকে।
No comments:
Post a Comment